google879221a83e7ef793.html Hill Voice

news and human rights subjects

  • This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by NewBloggerThemes.com.

Friday, November 9, 2018

২০১৯ সালে এস এস সি পরীক্ষার্থীদের ফরম পুরণে নিয়ম ও অনিয়ম।

             





সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে আলোচনা সমালোচনার ভাইরাল হওয়া নিউজ হচ্ছে ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পুরন করার ফি নিয়ে।ইতো মধ্যে আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বেশ কয়েকটি জাতীয় সংবাদপত্রেও সরকার ও শিক্ষাবোর্ড গুলো নির্ধারণ করে দেওয়া নিউজ আমরা পেয়েছি। কিন্তু বাংলাদেশের পরিপ্রেক্ষিতে কার কথা কে শোনে? আজ সকাল বেলা যখন দোকানে চা খেতে গেলাম তখনই আবার দোকানেও পরীক্ষার ফরম পুরণের বিষয় নিয়ে কয়েকজন লোকের আলোচনা শুনলাম। এবং এও শুনলাম আমাদের গ্রামের আমার দুরআত্নীয় এক মামার মেয়ে বান্দরবানে ডনবস্কো উচ্চ বিদ্যালয়ের ফরম পুরণ বাবদ প্রায় ৮০০০/= (আট হাজার) টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন। আমি ওনার কথা শুনে বলেছিলাম যে,সরকার তো এবছর পরীক্ষার ফি ফিক্স করে দিয়েছে তাহলে এত টাকা দিতে হলেন কিভাবে? জবাবে তিনি আমাকে বললেন সেই স্কুলের প্রধান শিক্ষক নাকি চ্যালেঞ্চ করেছেন আপনারা পারলে দুদকের টিমকে নিয়ে আসেন। তারপরেও একই হারের টাকাই নাকি ওনারা নিবেন। তাহলে আমরা যারা আজ সাধারণ শিক্ষার্থীর অভিভাবক হিসেবে আছি আমরা কার কথা বিশ্বাস করবো? স্কুল কতৃপক্ষের কথা? নাকি  শিক্ষা বোর্ডের নোটিশের কথা? এর একটা সুরাহা অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে করার প্রয়োজন বলে মনে করি। না হলে আমাদের মতো সুবিধাবঞ্চিত গ্রামগঞ্জের অনেক ছেলে মেয়েরই কিন্তু পারিবারিক ভাবে দ্বিধাদন্দের মধ্যে পড়ে বড় সমস্যা তৈরী হতে পারে। তাই সরকার সহ শিক্ষা বিশ্লেষকদের নিকট আহ্বান জানাবো আপনারা যে কোন একটা নীতি ঠিক করুন। যা সাধারণ জনগন বিশ্বাস করতে পারে
http://www.somoynews.tv/pages/details/135150
Share:

Sunday, July 8, 2018

ট্রাফিক মামলার ধারা ও জরিমানা সমূহ।

                                     

আজকের দিনে আমরা যারা বিভিন্ন ধরণের গাড়ি চালায় আমাদেরকে প্রতি নিয়ত কোন না কোন স্থানে ট্রাফিক পুলিশের মুখোমুখি হতে হয়।আর তখন যদি আমার/আপনার একটু অবহেলার কারণে আপনার সঙ্গে কোন কাগজপত্র না থাকে তাহলে আপনাকে অবশ্যই মামলার কাগজ গ্রহণ করতে হবে।তাই আসুন আমরা ট্রাফিক মামলাতে কি অপরাধের জন্য কত ধারা ও কত টাকা জরিমানা দিতে হবে তা জেনে নেওয়া যাক। 

মটরযান অধ্যাদেশ ১৯৮৩ মোতাবেক ট্রাফিক আইন অমান্য করিলে কি কি শাস্তি ও জরিমানা হয় তার সংক্ষিপ্ত বিবরণ            

৯ জুলাই ২০১৮সকাল ১১:৩০মিনিট

ধারা-১৩৭: মোতাবেক যদি কোন ব্যক্তি ড্রাইভিং লাইসেন্স ছাড়া গাড়ী চালায়,গাড়ীতে মেটালিক নাম্বার প্লেট ব্যবহার করে,ট্যাক্স টোকেনের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়,নাম্বার প্লেট অস্পষ্ট,বাম্পার দ্বারা নাম্বার প্লেট আবৃত থাকে এবং রং পার্কিং করে; তাহলে উক্ত দ্বারা মোতাবেক ড্রাইভার বা মালিকের ২০০/-টাকা জরিমানা হবে।



ধারা-১৩৯: এ ধারায় বলা হয়েছে যে, কোন গাড়ীতে হাইড্রোলিক হর্ণ সংযোজিত পাওয়া গেল-উক্ত দ্বারা মোতাবেক ১০০/-টাকা জরিমানা করা হবে।



ধারা-১৪০: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,নিষিদ্ধ স্থানে হর্ণ বাজাইলে,ট্রাফিক নির্দেশাবলী অমান্য করিলে,বাঁধা সৃষ্টি ও তথ্য প্রদানে অস্বীকৃতি জানাইলে,ট্রাফিক সংকেত অমান্য করিলে, ওয়ান-ওয়ে অমান্য করিলে,নিষিদ্ধ ইউটার্ণ করিলে,নিষিদ্ধ সময়ে যানবাহন চলাচল করিলে-উক্ত দ্বারা মোতাবেক ২৫০/-টাকা জরিমানা করা হবে।



ধারা-১৪২: এ ধারায় বলা হয়েছে আইনানুগ সর্ব্বোচ্চ গতিসীমা লংগন করিলে-জরিমানা হবে ৩০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৪৬: এ ধারায় বলা হয়েছে যে, দূর্ঘটনা সংক্রান্ত অপরাধ করিলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৪৯: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,যানবাহনের হেড লাইট,ব্যাক লাইট,ইন্ডিকেটর, ব্রেক লাইট,লুকিং গ্লাস,রিয়ার মিরর (পেছনে দেখার আয়না),ওয়াইপার না থাকিলে বা ক্রটিযুক্ত থাকিলে,যানবাহলে আনসেইফ লোডিং থাকিলে,মটর সাইকেলে ২ জনের অধিক আরহন করিলে,চালকের পাশে বা ছাদে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করিলে,হেলমেট ব্যবহার না করিলে-জরিমানা হবে ৩০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫০: যে সকল যানবাহন হইতে স্বাস্থের জন্য ক্ষতিকর এমন ধোয়া বাহির হইলে-জরিমানা হবে ২০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫১: অস্বচ্ছ, রঙ্গীন, কালো গ্লাস ব্যবহার করিলে,ট্রিনটেড পেপার ব্যবহার করিলে,ফিটনেস সার্টিফিকেটের সহিত গাড়ীর রংয়ের মিল না থাকিলে, গাড়ীর টায়ার পরিবর্তন করিলে,সরকার নির্ধারিত রং ব্যতিত অন্যকোন রং ব্যবহার করিলে,বিআরটিএর অনুমতি ছাড়া গাড়ীর রং পরিবর্তন করিলে ও মালিকানা পরিবর্তন না করিলে-জরিমানা হবে ১,২৫০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫২: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,রেজিষ্ট্রেশন সার্টিফিকেট,ফিটনেস সার্টিফিকেট, রুট পারমিট (যে সকল যানবাহনের ক্ষেত্রে প্রযোজন্য) না থাকিলে, ফিটনেস সার্টিফিকেট অথবা রুট পারমিটের মেয়াদ শেষ হইলে,রুট পারমিটের শর্ত অমান্য করিলে, সিএনজি চালিত অটোরিকসা, ট্যাক্সিক্যাব এর চালক গন্তব্যস্থলে যাত্রী বহনে অস্বীকার করিলে,অনটেষ্ট, এপ্লাইড রেজিষ্টেশন(এ এফ আর),ড্রাইবার ব্যতিত আট আসন বিশিষ্ট গাড়ীর রুট পারটিম না থাকিলে, গ্যারেজ নাম্বার দিয়ে গাড়ী চালাইলে-এ ধরণের প্রতিটি অপরাধের জন্য পৃথক পৃথক ভাবে ৭০০/-টাকা মাত্র জরিমানা করার বিধান আছে এবং হয়ে থাকে।



ধারা-১৫৩: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,লাইসেন্স ব্যতিত কিংবা প্রবিধান লংঘণ পূর্বক গাড়ীতে এজেন্ট বা ক্যানভাসার নিয়োজিত থাকিলে-জরিমানা হবে ১৫০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫৪: যানবাহনের ওজন, মালসহ ওজন, নির্ধারিত ওজনের চেয়ে অতিরিক্ত থাকিলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫৫: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেট না থাকিলে, ইন্সুরেন্স সার্টিফিকেটে মেয়াদ শেষ হইলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫৬: মটরযান কিংবা আইনানুগ কর্তৃপক্ষের অনুমতি ব্যতিত সংশ্লিষ্ট মটরগাড়ী চালাইয়া বাহিলে নিয়া গেলে-জরিমানা হবে ৫০০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫৭: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,গাড়ী দাঁড় করাইয়া অন্যান্য যানবাহন চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করিলে, নষ্ট গাড়ী মেরামত করত: অন্য যানবাহন চলাচলে বাঁধা সৃষ্টি করিলে, যাত্রী উঠানামা করাইয়া রাস্তায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিলে,রং পার্কিং করিয়া রাস্তায়/ফুটপাতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করিলে-জরিমানা হবে ২৫০/-টাকা মাত্র ।



ধারা-১৫৮: এ ধারায় বলা হয়েছে যে,গাড়ীর স্পীড গভর্ণর সীল না থাকিলে, সিএনজি চালিত অটোরিকসা এবং ট্যাক্সিক্যাবের মিটার সেলের উপর অন্যায় হস্তক্ষেপ করিলে অর্থাৎ ঘষামাঝা ও টেম্পারিং করিলে-জরিমানা হবে ২৫০/-টাকা মাত্র ।



সংগ্রহেঃ উচসিিং মারমা

Share:

Friday, July 7, 2017

আষাঢ়ী পূর্ণিমা বৌদ্ধদের নিকট কেন এত গুরুত্বপূর্ণ দিন?


আজ ৮জুলাই শুভ আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথি। যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদায় দেশব্যাপী বৌদ্ধ সম্প্রদায় এ দিবসটি পালন করছে প্রতিটি বিহারে। ধর্মীয় আবেশে, পুলকিত মনে বৌদ্ধ সম্প্রদায় বিহারে সমবেত হয়ে পঞ্চশীলে প্রতিষ্ঠিত হয়ে বুদ্ধপূজা উৎসর্গ করবে। কেউ কেউ অষ্টশীলও গ্রহণ করবেন। আজকের আষাঢ়ি পূর্ণিমা তিথিতে বুদ্ধের যেই ঘটনাগুলো অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ সেগুলো হলো- সিদ্ধার্থের মাতৃজঠরে প্রতিসন্ধি গ্রহণ, সিদ্ধার্থের গৃহত্যাগ, পঞ্চবর্গীয় শিষ্যদের নিকট ধর্মচক্র প্রবর্তন, ঋদ্ধি প্রদর্শন, মাতৃদেবীকে ধর্মোপদেশ দানে তাবতিংস স্বর্গে গমন এবং ভিক্ষুদের বর্ষাব্রত আরম্ভ।
ধর্মচক্র প্রবর্তন : সে দিন ছিল আজকের আষাঢ়ি পূর্ণিমা তিথি। মহাকারবণিক বুদ্ধ চিন্তায় নিমগ্ন হলেন এই ভেবে- আমার বহু জন্মের সাধনায় সূক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম বিষয়গুলো এতই কঠিন যে, সহজে বোঝা সবার পক্ষে সম্ভব হবে না। কারণ এরা নানা বিষয়ে আত্মভোলা, পঞ্চকাম বিষয়ে তন্ময় ও তদগত। ভগবানের এ রকম দুশ্চিন্তার কথা মহাব্রহ্ম জ্ঞাত হয়ে ব্রহ্মলোক থেকে ভগবান সকাশে উপস্থিত হয়ে বললেন, যে মহামানব- আপনার দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই। আপনার দেশিত ধর্মের মর্মকথা বোঝার লোক ইহজগতে পাওয়া যাবে।
ভগবান আধ্যাত্মিক ধ্যানদৃষ্টি প্রাণী জগতের দিকে নিক্ষেপ করে প্রথমে ঋষি আলাড় কালামের বিষয়ে চিন্তা করলেন। ভগবানের দৃষ্টিতে আলাড় কালামের দেহত্যাগের ঘটনা স্পষ্ট হলো। বুদ্ধ এরপর চিন্তা করলেন রামপুত্র ঋষি রুদ্রকের কথা। তিনিও গতকাল কালোগত হয়েছেন। এরপর বুদ্ধের স্মৃতিপটে উদিত হলো সেই আগেকার পাঁচ শিষ্যের কথা। তিনি পাঁচ শিষ্যের সন্ধানে গয়া থেকে বারানসী যাত্রাপথে বুদ্ধের সাথে উপক নামক আজীবকের দেখা হলো। উপক দূর থেকে তথাগতের উপস্থিতি দেখে বললেন, বন্ধুবর- আপনার মুখচ্ছবি দেখে মনে হচ্ছে, আপনার হৃদয় আধ্যাত্মিক ধ্যানসম্পদে পরিপূর্ণ।
মহাকারবণিক বুদ্ধ মহাসংবেগ জড়িত কণ্ঠে তাঁর সাধনালব্ধ দুঃখমুক্তির মার্গ সম্বন্ধে দেশনা শুরু করলেন। পঞ্চবর্গীয় ভিক্ষুগণের উদ্দেশে বুদ্ধ বললেন- ‘হে ভিক্ষুগণ! নির্বাণকামী ব্রতচারী কখনো এই দুই অন্তে যাবে না। প্রথম অন্ত হচ্ছে- কামাপভোগ সুখ আছে, এরূপ কামে সুখোদ্রেকের প্রতি অনুরক্ত হওয়া। এটি অত্যন্ত হীন, ইতরজন সেব্য, অনার্য ও অনর্থকর। দ্বিতীয় অন্তটি হচ্ছে- আত্মনিগ্রহে অনুরোক্তি, অর্থাৎ পারলৌকিক সুখের আশায় শরীরকে কষ্ট দেয়া। এটাও দুঃখদায়ক, নিকৃষ্ট ও অনর্থক। এই অন্তে না গিয়ে তথাগত এমন একটি মধ্যম পথ আবিষ্কার করেছেন, যা জ্ঞানচক্ষু উৎপন্ন করে, যা উপশম, প্রজ্ঞা, নির্বাণের হেতু হয়। আর্য অষ্টাঙ্গিক মার্গ হলো সেই ‘মধ্যম পথ’।
সত্য কথা, প্রিয় ও মিতভাষণের মাধ্যমে মানুষে মানুষে মৈত্রী সৃষ্টি হয়। এতে করে সমাজের প্রভূত কল্যাণ সাধিত হয়। এটাই ‘সম্যক বাক্য’। প্রাণী হত্যা, চুরি, ব্যভিচার না করে লোকের কল্যাণকর কাজই হলো ‘সম্যক কর্ম’। সৎ উপায়ে জীবিকা অর্জন হলো ‘সম্যক আজীব’, যে জীবিকায় অপরের ক্ষতি হয় না, সে রূপ জীবিকাই সম্যক আজীব। অন্যায়ভাবে ব্যবসায় করা, নেশাজাতীয় দ্রব্য, বাণিজ্য ও অস্ত্র ব্যবসায় হলো মানবজাতির চরম ক্ষতির পরিচায়ক। এতে সমাজের প্রভূত ক্ষতির পাশাপাশি জনজীবন অস্থির কাল যাপন করে। এ ধরনের কার্যকারণ থেকে বিরত, সৎ উপায়ে জীবিকা অর্জন করাই হলো উত্তম পথ। অনুৎপন্ন খারাপ চিন্তা মনে উৎপন্ন হওয়া ভালো নয়। এতে কোনো কাজে সফলতা আসে না। অন্যের ক্ষতির দিক বেড়ে যায়, সবাই থাকে উৎকণ্ঠায়। অনুৎপন্ন ভালো চিন্তা উৎপন্ন করার এবং উৎপন্ন ভালো চিন্তা বৃদ্ধি করার চেষ্টা করতে হবে। এটাই ‘সম্যক ব্যায়াম’।
বুদ্ধ বললেন, হে ভিক্ষুগণ, এই ক্ষণভঙ্গুর দেহ কতগুলো অপবিত্র পদার্থের সুশৃঙ্খল সমাবেশ ছাড়া আর কিছু নয়। এ সত্য হৃদয়ঙ্গম করে দেহের সুখ-দুঃখাদি বেদনার দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিত। স্পন্দনশীল ও চঞ্চল চিত্তের গতিবিধির প্রতি লক্ষ রেখে ইন্দ্রিয়াদি থেকে যেসব বন্ধন উৎপন্ন হয়, সেগুলো বিনাশ করার চিন্তা সতত জাগরূক রাখতে হবে। এটাই ‘সম্যক স্মৃতি’। নিজের শরীরের ওপর, মৃতদেহের ওপর মৈত্রী, করুণা প্রভৃতি মনোবৃত্তির ওপর কিংবা পৃথিবী, জল, তেজ ইত্যাদি পদার্থের ওপর চিত্ত একাগ্র করে চারটি ধ্যান সম্পাদন করা সবার নৈতিক দায়িত্ব এবং অবশ্যকর্তব্য। এটাই ‘সম্যক সমাধি’। অতঃপর তিনি প্রতীত্য সমুৎপাদ নীতি ব্যাখ্যা করলেন।
বৈশাখী পূর্ণিমা তিথিতে বুদ্ধত্ব লাভের ঠিক দুই মাস পরে পবিত্র আষাঢ়ী পূর্ণিমা তিথিতে ঋষিপতন মৃগদাবের মনোরম তপোবনে তথাগত বুদ্ধ ধর্মচক্র প্রবর্তন করলেন। পরে চারজন ভিক্ষু বুদ্ধের ধর্মতত্ত্ব বুঝতে পেরে বুদ্ধের অনুসারী হলেন। বুদ্ধ তাঁদের প্রব্রজ্যা ও উপসম্পদা দিয়ে বৌদ্ধ ধর্মে দীক্ষিত করলেন। তখন বুদ্ধ নিজেসহ পৃথিবীতে অরহতের সংখ্যা হলো ‘ছয়জন’।
আমরা জানি, ধর্ম মানেই সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের একটি সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা। অশান্ত পৃথিবীকে শান্ত করতে বুদ্ধবাণী পালনের পাশাপাশি মানবজাতিকে আরো সচেতন হতে হবে। ধর্ম পালনে আমরা দিন দিন পিছিয়ে পড়ছি, হারিয়ে ফেলছি মমত্ববোধ, জড়িয়ে যাচ্ছি নানা কলহে। একটিবারও আমরা চিন্তা করি না কিভাবে সমাজে শান্তি ফিরে আসবে, দেশ লাভ করবে সমৃদ্ধি- এ কথা। 
যারা ধর্মীয় বিধান মতে জীবনযাপন করে, তারা হয়তো সাময়িক অসুবিধা ভোগ করতে পারে। কিন্তু বাস্তবিক পক্ষে তারাই সুখী মানুষ। 
অতি লোভে যেমন তাঁতি নষ্ট তেমনি আমরা নানা লোভের বশবর্তী হয়ে পরোক্ষভাবে সমাজের চরম ক্ষতি করে যাচ্ছি। পরবর্তীকালে এর কুফল ভোগ করবে আমাদেরই বংশধরেরা। যারা ধর্মীয় অনুশাসনে রয়েছে, তাদেরও উচিত হবে সাধারণেরা যেন ধর্মের প্রতি আস্থা হারিয়ে না ফেলে, সেভাবে নিজ কর্তব্যকর্ম সম্পাদনের সচেষ্ট থাকতে হবে। ধর্মীয় বিধিবিধান মতো আমরা জীবন যাপন করছি না বলে বিপত্তি আমাদের ছাড়ছে না। আজকের এই পূর্ণিমার শুভ তিথিতে আসুন না ওপরে উল্লিখিত বুদ্ধের বিধানগুলো হৃদয়ঙ্গম করে সমাজে শান্তি প্রতিষ্ঠায় সবাই অগ্রণী ভূমিকা পালন করি। 
লেখক : সাংবাদিক
সংগ্রহেঃহিল ভয়েস
সূত্রঃশতদল বড়ুয়া,দৈনিক নয়া দিগন্ত।

Share:

Thursday, April 6, 2017

It might seem that all human beings are reduced;=DalaI lama

                                                  The
 Dalai Lama's visit to India, has said that he would dedicate himself to work to maintain communal harmony. There are some people who love to cause trouble, she comments, "We are all human beings, it might seem to begreatly reduced." Dalai Lama's book, "My Land and My people of the Assamese translation was published on Sunday, Guwahati, Assam. The occasion was his dream. "The non-violent and peaceful desire to see the world for a long time. While the lifetime of the Earth will be released from the hands of violence or unrest. The gift will bring a new generation earth-this is my belief. " The day's guest of India mentioned that the Dalai Lama. He said that 58 years after the adoption of India's hospitality ambassador of Indian culture, I'm trying to repay the debt. "Some journalists in China because of India claims that his mother wanted to know-she said," I tell them, each and every cell in my brain Nalanda is full of education. For more than 50 years here I am eating a cake-bread. Indians are so physically and mentally I am. " Despite objections from China, the Dalai Lama on Monday began a visit to Arunachal Pradesh. Buddhism, where he will attend a religious ceremony.
Share:

Saturday, April 1, 2017

Kaptai illegally arrested members of the JSS demand unconditional published.



kaptai unconditional release of illegally detained members of the JSS Press release 31 March 017 early JSS Raikhali Union Committee and Raikhali Union Council 4 members of the ward thoyai sainu Marma (47) and Pahari Chhatra Parishad kaptai sub-district committee kyahinhla marma (3) of Rangamati district Kaptai sub-district 19th Battalion oyagga border zone, by a group arrested . It is learned that day at approximately 1:00 AM on BGB kaptai Raikhali Union naranagiri face Marma home village surrounded kyahinhla thoyai sainu and his son. He shoves them out of the house with explosives were reportedly arrested. After the arrest of the border zone oyagga, then danchari Border Camp. BGB beat them inhumanly wounded in medieval style. Chandraghona at 10:00 pm last night police were reportedly handed over to them in critical condition. Also that day, at approximately 1:00 pm BGB Kaptai Upazila bhalukya neighborhood JSS Raikhali Union Committee of Land and Agriculture Secretary and members of the ward Raikhali Union Council No. 7 painted Tanchanga surrounded the house. BGB breaking into the house of the ark were frisked for weapons and belongings inside the house. The JSS kaptai police surrounded the house of a member of the air Tanchanga said.
JSS explosives without a complaint with shoves and PCP thoyai sainu kyahinhla maramake arrest of non-violent protesting the PCJSS and soon they are demanding unconditional release. Note that, in recent times, the administration and the ruling party in connivance with the army, BGB and police frisked for weapons in the memoirs, JSS members protesting against the Jumma filed false and arranged, illegally arrested and sent to jail, torture, harassment, and repression has intensified. CHT Accord Implementation fair movement of terrorist activities as well as paricihnita, the protesters JSS leadership destroyed, above all, the CHT Accord implementation process to hinder hinauddesye administration and the ruling party in collaboration with the border-army-police the JSS and the Association of associate members of the organization on the oppression It is recommended that the JSS. As a result of the repression in the Chittagong Hill Tracts doubtless lead to instability in the overall interest of the country can never be happy. Therefore, such phyasabadi JSS force to stop the repression immediately demands. (Mangal Kumar Chakma) Information and Publicity Secretary PCJSS


Resource :Daily CHT
Share:

Monday, March 27, 2017

More than one guy driving a motorcycle without a maximum of three months imprisonment


If
more than one guy driving a motorcycle without a maximum of three months imprisonment or a fine of 35 thousand rupees or both will be sentenced. Proposed in the Road Transport Act 2017 has been such a punishment. The new law about the use of a helmet while riding a bike has been restricted. It has been said, the driver and the motorcycle helmet, but it is not followed up to three months imprisonment or a fine of 35 thousand taka or both will be sentenced. In addition, vehicles taste of alcohol or bear drinks ridden and no motor vehicle traffic on the sidewalk, but the punishment has been proposed. Monday morning at 10 am at the cabinet meeting chaired by Prime Minister Sheikh Hasina approved a new draft law in principle. High Court Motor Vehicles Ordinance 1983 amended the draft law has created a new Department of Road Transport and Highways.

News resource ঃDaily jugantar
Translated by :Hill voice
Share:

মোটরসাইকেলে দুইজনের বেশি ওঠলেই ৩ মাসের কারাদন্ড

                         
মোটরসাইকেলে চালক ছাড়া একজনের বেশি সহযাত্রী নিলে সর্বোচ্চ তিন মাস কারাদণ্ড বা ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেয়া হবে।

প্রস্তাবিত 'সড়ক পরিবহন আইন ২০১৭'-এ এমন শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।

নতুন আইনে মোটরসাইকেল চালানোর সময় হেলমেট ব্যবহার করার ব্যাপারেও কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, মোটর সাইকেলের চালক ও সহযাত্রীর হেলমেট না থাকলেও সর্বোচ্চ তিন মাস কারাদণ্ড বা ৩৫ হাজার টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড দেয়া হবে।

এছাড়া মদ পান করে বা নেশাজতীয় দ্রব্য খেয়ে যানবাহন চালালে এবং ফুটপাতের ওপর দিয়ে কোনো মোটরযান চলাচল করলেও একই শাস্তি দেয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।

সোমবার সকাল ১০টায় সচিবালয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে নতুন আইনটির খসড়া নীতিগতভাবে অনুমোদন করা হয়।

উচ্চ আদালতের নির্দেশে ১৯৮৩ সালের মোটরযান অধ্যাদেশকে সংশোধন করে নতুন আইনের খসড়া তৈরি করেছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ।

তথ্যসূত্রঃদৈনিক যুগান্তরhttp://www.jugantor.com/online/national/2017/03/27/43225/%E0%A6%AE%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%B0%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%95%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A6%A6%E0%A7%81%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AC%E0%A7%87%E0%A6%B6%E0%A6%BF-%E0%A6%93%E0%A6%A0%E0%A6%B2%E0%A7%87-%E0%A7%A9-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%A3%E0%A7%8D%E0%A6%A1
Share:

Featured Post

২০১৯ সালে এস এস সি পরীক্ষার্থীদের ফরম পুরণে নিয়ম ও অনিয়ম।

              সাম্প্রতিক সময়ে সবচেয়ে আলোচনা সমালোচনার ভাইরাল হওয়া নিউজ হচ্ছে ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ফরম পুরন করার ফি নিয়...

Buy 1 Get 1

Total Pageviews

Powered by Blogger.

Recent Posts

Unordered List

Pages

Theme Support

Sample Text