পাহাড়ী আদিবাসী ও স্থানীয় বাঙ্গালীদের অভিযোগ- বহিরাগত মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম ভাইবোনেরা অবৈধভাবে ভূমি জবর দখল করছেন।
==================================================
নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার সোনাইছড়ি ইউনিয়নে ২৬৮নং রেজু মৌজা কুমিরা পাড়া ও রেজু হেডম্যান পাড়ার পাহাড়ী আদিবাসী ও স্থানীয় বাঙ্গালীদের বসতভিটা বাগান ভূমি ও চাষাবাদের জমিসহ ৪টি রাবার লীজের নামে ১০০.০০ একর অবৈধ ভূমি জবর দখলে অাভিযোগ করেছে স্থানীয় অধিবাসীরা। অদ্য ১৮।০৩।২০১৭ ইং তারিখ সরেজমিনে গিয়ে স্থানীয় ও ভুক্তভোগীদের সাথে কথা বলে সত্যতা পাওয়া গেছে। বাতিল হয়ে যাওয়া ১৯৮১-৮২ সালে রাবার লীজ মন্ত্রি পরিষদ সচিবে প্রভাব খাটিয়ে ২০১৫ সালে অবৈধ ও গোপনীয়তা বজায় রেখে সচিবে ভাই ১। সুরুত আলম,২। ফরিদুল আলম, ৩। জুহুর আলম ও বোন ৪। রাবেয়া বেগন সর্বপিতা- মৃত সৈয়দ হোসেন মাষ্টার সর্বসাং- রুমখা পালং ইউনিয়ন, থানা উখিয়া, কক্সবাজার এর চারজনের নামে ৪টি লীজ মোট ১০০.০০ একর জায়গার জেলা প্রশাসক বান্দরবান পার্বত্য জেলা পূর্ণরায় অনুমোদন দিয়েছে। দখলে উদ্দেশ্য নিয়ে ১১।০৩।১৭ ইং তারিখ ৫০ জন ভাড়াটিয়া শ্রমিক ও সংন্ত্রাসীদের নিয়ে জঙ্গল পরিষ্কার করতে গেলে স্থানীয়দের বাধা প্রাপ্ত হয়ে পালিয়ে গিয়ে স্থানীয় ১৪জনের বিরুদ্ধে থানা ১৫০০০০ লক্ষ টাকা চাদাঁবাজী মিথ্যা বোনোয়াট অভিযোগ করেছে ভূমি দস্যু সুরুত আলম। প্রায় ২০০ পরিবার তংচংঙ্গ্যা আদিবাসী ও স্থানীয় বাঙ্গালীদের ভূমি হারানো বসতভিটা থেকে উচ্ছেদ হওয়ার আশংকার কথা জানিয়েছে। স্থানীয় চেয়ারম্যানসহ এলাকার সচেতন জনগণ এহেম কার্যকলাপের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন এবং যে কোন মূল্যে ভূমি দস্যৃদের হাত ভূমি রক্ষা প্রতিরোধ কথা জানিয়েছে এলাকাবাসী।
#Mong nu headman তথ্যসূত্রঃDamra sing marma FB Timeline.
Sunday, March 19, 2017
Home »
» স্থানীয় প্র্শাসনের সহায়তায় পাহাড়ের ভূমি বেদখল
0 comments:
Post a Comment